আকাশ আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য ও ক্ষমতার বড় নিদর্শন


আসমান আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্যের বড় উদাহরণ


 الَّذِیۡ خَلَقَ سَبۡعَ سَمٰوٰتٍ طِبَاقًا ؕ مَا تَرٰی فِیۡ خَلۡقِ الرَّحۡمٰنِ مِنۡ تَفٰوُتٍ ؕ فَارۡجِعِ الۡبَصَرَ ۙ هَلۡ تَرٰی مِنۡ فُطُوۡرٍ ﴿۳﴾

ثُمَّ ارۡجِعِ الۡبَصَرَ کَرَّتَیۡنِ یَنۡقَلِبۡ اِلَیۡکَ الۡبَصَرُ خَاسِئًا وَّ هُوَ حَسِیۡرٌ ﴿۴﴾

وَ لَقَدۡ زَیَّنَّا السَّمَآءَ الدُّنۡیَا بِمَصَابِیۡحَ


“তিনি সাতটি আকাশ থরে থরে সৃষ্টি করেছেন। তুমি করুণাময় আল্লাহ্ সৃষ্টিতে কোন ত্রুটি দেখতে পাবে না। 

আবার তাকাও, কোন ফাটল দেখতে পাও কি ? তুমি বার বার তাকিয়ে দেখো, তোমার দৃষ্টি ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে ফিরে আসবে। 

আমি পৃথিবীর আকাশকে প্রদীপমালা দিয়ে সাজিয়ে দিয়েছি।”

-(সূরা আল মুল্‌ক: ৩-৫)


অর্থাৎ আল্লাহর সৃষ্টি এতো সৌন্দর্যমণ্ডিত যে, তার কোন ত্রুটি আবিষ্কার করা মানুষের সাধ্যাতীত। ত্রুটি আবিস্কারের প্রচেষ্টা করা নিছক পণ্ডশ্রম ছাড়া আর কিছুই নয়। বরং তারকা খচিত রাতের আকাশ মানুষকে বিমুগ্ধ করে। নিজের অজান্তেই সে বলে ওঠে وَ لَقَدۡ زَیَّنَّا السَّمَآءَ الدُّنۡیَا بِمَصَابِیۡحَ [এটি আল্লাহর সুনিপুণ কারিগরী, তিনি যা সৃষ্টি করেছেন সুশৃঙ্খল ও যথাযথভাবেই তা সৃষ্টি করেছেন ।] 

তিনি শুধু স্রষ্টা নন-সর্বোত্তম স্রষ্টা ।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url