জীবন যেমন তাকে তেমনই গ্রহণ করুন | ড. আয়েয আল করনী
দুনিয়ার হাসি -খুশি ক্ষণস্থায়ী। এখানে দুঃখ-দূরাবস্থার শেষ নেই। দুনিয়ার চেহারা উজ্জল নয়। তার স্বভাব কৃত্তিম। মানুষ িএখানে ধরাবাহিক ভাবে একের পর এক বিপদ-আপদ ও দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হতে থাকে। আপনি এমন কোন পিতা, স্ত্রী, বন্ধু-বান্ধব, সাথি-সঙ্গী কিংবা ঘর-বাড়ি বা অফিস-আদালত পাবেন না, যেখানে সমস্যা নেই।
এটা আল্লাহ তায়ালার ফায়সালা যে, এখানে ভাল-মন্দ, ঠান্ডা-গরম উভয়ই থাকবে। এখানে যেমন ভালো থাকবে, তেমন বন্দ ও থাকবে। সুখের সাথে দুঃখ ও আসবে। পরিপূর্ণ ও আনন্দ েএকমাত্র জান্নাতেই পাওয়া যাবে। আর জাহান্নামে থাকবে শুধু মন্দ আর মন্দ; শাস্তি আর শাস্তি।
পবিত্র হাদীসে বর্ণিত হয়েছে- ‘‘ দুনিয়া ও দুনিয়াতে যা কিছু আছে তার সবই অভিশপ্ত; একমাত্র আল্লাহর জিকির, জিকির সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি এবং আলেম ও তালেবে ইলম ছাড়া।”
অতএব বাস্তবতায় বসবাস করুণ। কল্পনা ও স্বপ্ন জগতে বিচরণ করবেন না।
দুনিয়া যেমন, তাকে তেমনই তাকে তেমনই গ্রহণ করুন; সেভাবেই আপনি আপনাকে অভ্যস্ত করে তুলুন।এখানে কোনো খাঁটি বন্ধু নেই, না কোন স্বপ্ন ও পরিপূর্ণ হবে। কেননা পরিপূর্ণতা দুনিয়ার বৈশিষ্ট্য নয়। এমনটি ভাববেন না যে আপনার স্ত্রী সবদিক থেকে আপনার মনমতো ও পছন্দমত হবে।
পবিত্র হাদীসে বর্ণিত হয়েছে
‘‘কোন মুমিন পুরুষ যেন মুমিনা নারীকে খারাপ না ভাবে। যদি তার কোন অভ্যাস ভালো না লাগে, তাহলে অন্য কোনটি ভালো লাগবে ’’
অতএব আমাদের কর্তব্য হচ্ছে, মানিয়ে নেয়ার দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা। একে অপরের কাছাকাছি আসা। ক্ষমা ও ছাড় দেয়ার মানসিকতা লালন করা। সহযকে গ্রহণ করা ও মুসকিলকে ছেড়ে দেয়া। আমাদের কর্মকান্ড ও পদক্ষেপ শুদ্ধ করা।
পবিত্র হাদীসে বর্ণিত হয়েছে- ‘‘ দুনিয়া ও দুনিয়াতে যা কিছু আছে তার সবই অভিশপ্ত; একমাত্র আল্লাহর জিকির, জিকির সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি এবং আলেম ও তালেবে ইলম ছাড়া।”
অতএব বাস্তবতায় বসবাস করুণ। কল্পনা ও স্বপ্ন জগতে বিচরণ করবেন না।
দুনিয়া যেমন, তাকে তেমনই তাকে তেমনই গ্রহণ করুন; সেভাবেই আপনি আপনাকে অভ্যস্ত করে তুলুন।এখানে কোনো খাঁটি বন্ধু নেই, না কোন স্বপ্ন ও পরিপূর্ণ হবে। কেননা পরিপূর্ণতা দুনিয়ার বৈশিষ্ট্য নয়। এমনটি ভাববেন না যে আপনার স্ত্রী সবদিক থেকে আপনার মনমতো ও পছন্দমত হবে।
পবিত্র হাদীসে বর্ণিত হয়েছে
‘‘কোন মুমিন পুরুষ যেন মুমিনা নারীকে খারাপ না ভাবে। যদি তার কোন অভ্যাস ভালো না লাগে, তাহলে অন্য কোনটি ভালো লাগবে ’’
অতএব আমাদের কর্তব্য হচ্ছে, মানিয়ে নেয়ার দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা। একে অপরের কাছাকাছি আসা। ক্ষমা ও ছাড় দেয়ার মানসিকতা লালন করা। সহযকে গ্রহণ করা ও মুসকিলকে ছেড়ে দেয়া। আমাদের কর্মকান্ড ও পদক্ষেপ শুদ্ধ করা।